Saturday, January 26, 2019

আপনার হ্যান্ডসেট বৈধ কিনা জেনে নিন।

আপনার হ্যান্ডসেট বৈধ কিনা জেনে নিন।


আপনার মোবাইল ফোনটি অবৈধ কিনা তা যাচাই করতে প্রথমে হ্যান্ড সেটটির আইএমইআই বের করতে হবে। এটি আপনি মোবাইল ফোনের সঙ্গে থাকা প্যাকেটে বা সেটের কাভার বা ব্যাটারি খুললে পেতে পারেন।
এই পদ্ধতিতে না পাওয়া গেলে *#০৬# ডায়াল করুন। এতে কোনো খরচ হবে না। এটি ডায়াল করলে সঙ্গে সঙ্গে আপনার ১৫ সংখ্যার আইএমইআই নম্বর দেখতে পাবেন। পরবর্তী ব্যবহারের জন্য নম্বরটি লিখে রাখুন।
এরপর মোবাইলে মেসেজ অপশনে গিয়ে ইংরেজিতে বড় হাতের অক্ষরে কেওয়াইডি (KYD) লিখে একটি স্পেস দিয়ে ১৫ সংখ্যার আইএমইআই নম্বরটি লিখুন। এবার ১৬০০২ (16002) নম্বরে পাঠিয়ে দিন।
Example:-( KYD 123456789 to 16002)... 
ফিরতি এসএমএস বিটিআরসি জানিয়ে দেবে আপনার মোবাইল ফোনটি বৈধ নাকি অবৈধ। সুতারাং এখনি আপনার ফোন চেক করে নিন সেটি বৈধ নাকি অবৈধ।
Hawai এর ভাজ করা ৫জি স্মার্ট ফোন!

Hawai এর ভাজ করা ৫জি স্মার্ট ফোন!


পঞ্চম প্রজন্মের নেটওয়ার্ক–সমর্থিত প্রথম ফোল্ডিং বা ভাঁজ করার সুবিধাযুক্ত এ ফোন বার্সেলোনায় মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেসে দেখাতে পারে হুয়াওয়ে। প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রিচার্ড ইয়ু সম্প্রতি এ তথ্য দেন। নতুন স্মার্টফোনে কিরিন ৯৮০ চিপসেট ও বেলং ৫০০০ মডেল ব্যবহৃত হবে।
গত বছরে মার্কিন সতর্কতা সত্ত্বেও হুয়াওয়ের স্মার্টফোন বিক্রি ৫০ শতাংশ বেড়েছে বলে দাবি করেন ইয়ু। তিনি বলেন, ‘জটিল রাজনৈতিক পরিস্থিতিতেও আমাদের শক্তিশালী অগ্রযাত্রা অব্যাহত রয়েছে।’
হুয়াওয়ে এখন মার্কিন চিপ নির্মাতা ইনটেলের ওপর নির্ভর করে। বর্তমানে স্মার্টফোন ও সার্ভারের জন্য নিজস্ব শক্তিশালী চিপ তৈরি করেছে। তবে হুয়াওয়ে নিজস্ব চিপসেট শুধু নিজেদের পণ্যে ব্যবহার করে।
বাজার গবেষকেরা বলছেন, মার্কিন চিপ নির্মাতা কোয়ালকমের নানা ধরনের পণ্য থাকলেও হুয়াওয়ে প্রায় তাদের ছুঁয়ে ফেলেছে।

তথ্যবিষয়/স্টাফ রিপোর্টার। 
পল্লিমঙ্গল ইউনাইটেড একাডেমী এন্ড কলেজ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি।

পল্লিমঙ্গল ইউনাইটেড একাডেমী এন্ড কলেজ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি।

পল্লিমঙ্গল ইউনাইটেড একাডেমী এন্ড কলেজ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি-২০১৯.....

আবেদনের শেষ তারিখঃ ২০-২-২০১৯।
বিস্তারিত সার্কুলারে দেখুন।
মৃত্যু শয্যায় মহাবীর আলেকজান্ডার কি বলেছিল?- জেনে নিন।

মৃত্যু শয্যায় মহাবীর আলেকজান্ডার কি বলেছিল?- জেনে নিন।


মৃত্যু শয্যায় মহাবীর আলেকজেন্ডার তার সেনাপতিদের ডেকে বলেছিলেন, আমার মৃত্যুর পর আমার তিনটা ইচ্ছা তোমরা পূরণ করবে।
★ আমার প্রথম অভিপ্রায় হচ্ছেঃ-
শুধু আমার চিকিৎসকরাই আমার কফিন বহন করবেন।
★ আমার ২য় অভিপ্রায় হচ্ছেঃ-
আমার কফিন যে পথ দিয়ে যাবে সেই পথে আমার অর্জিত সোনা ও রুপা ছড়িয়ে থাকবে।
★ আর শেষ অভিপ্রায় হচ্ছেঃ- 
কফিন বহনের সময় আমার দুই হাত কফিনের বাইরে ঝুলিয়ে রাখবে।’
তার সেনাপতি তখন তাঁকে এই বিচিত্র অভিপ্রায় কেন করছেন প্রশ্ন করলেন।
দীর্ঘ শ্বাস গ্রহণ করে আলেকজান্ডার বললেন:- আমি দুনিয়ার সামনে তিনটি শিক্ষা রেখে যেতে চাই
 আমার চিকিৎসকদের কফিন বহন করতে এই কারনে বলেছি যে,  যাতে লোকে বলতে পারে যে চিকিৎসক মানুষকে সারিয়ে তুলতে পারে না। তারা ক্ষমতাহীন আর মৃত্যুর থাবা থেকে রক্ষা করতে অক্ষম।
 যাবার পথে সোনা-দানা ছড়িয়ে রাখতে বলেছি যে সোনা-দানার একটা কণাও আমার সঙ্গে যাবে না। এগুলো পাওয়ার জন্য সারাটা জীবন ব্যয় করেছি কিন্তু নিজের সঙ্গে কিছুই নিয়ে যেতে পারছি না। মানুষ বুঝুক এসবের পেছনে ছোটা মানে সময়ের অপচয়।’
 কফিনের বাইরে আমার হাত ছড়িয়ে রাখতে বলেছি মানুষকে বুঝানোর জন্য যে , পৃথিবীতে খালি হাতে এসেছি আজ পৃথিবী থেকে খালি হাতেই চলে যাচ্ছি।

তথ্যবিষয়/সুজন
গণিত শাস্ত্রে যাদের বিশেষ অবদান ছিল।

গণিত শাস্ত্রে যাদের বিশেষ অবদান ছিল।


বিশ্বের সৃষ্টির পর থেকে আজ পর্যন্ত অনেক গণিতবিদ জন্ম হয়েছে তাদের প্রত্যেকের কাছেই আমরা কৃতজ্ঞ। তবে শ্রেষ্ট প্রথম ১০ জন গণিতবিদের নাম নিচে আলোচনা করা হলো।

১.আর্কিমিডিস (সর্বকালের শ্রেষ্ট গণিত - পদার্থবিদ, খ্রিস্ট পূর্ব ২১২-২৮৭)।

২. স্যার আইজাক নিউটন (সর্বকালের শ্রেষ্ট গণিত - পদার্থবিদ, ১৬৪৩-১৭২৭)।

৩. যোহান কার্ল ফ্রেডরিচ গাউস (সর্বকালের শ্রেষ্ট গণিত যুবরাজ, ১৭৭৭-১৮৮৫)।

৪. নিউনার্দো অয়লার (সুইজারল্যান্ড - রাশিয়ার শ্রেষ্ট গণিতবিদ, ১৭০৭-১৭৮৩)।

৫. আলবার্ট আইনস্টাইন (জার্মানির জগৎখ্যাত তাত্ত্বিক গণিত - পদার্থবিদ)।

৬. আল খোয়ারেজমি (এ্যালজাবরার জনক আরব গণিত সম্রাট,৭৮০-৮৫০)।

৭. ইউক্লিড (জ্যামিতির জনক শ্রেষ্ট মিশরীয় গণিতবিদ,  ৩২৫-২৬৫)।

৮. কার্ল পিয়ারসন(ইংল্যান্ডের শ্রেষ্ট গণিত - পরিসংখ্যানবিদ, ১৮৫৭-১৯৩৬)।

৯. রেনে দেকার্তে(স্থানাংক জ্যামিতির জনক ফেন্স গণিত - দার্শনিক, ১৫৯৬-১৬৫০)।

১০. জর্জ ক্যান্টর(রাশিয়ার বিখ্যাত সেটতত্ত্বের জনক গণিত - দার্শনিক, ১৮৪৫-১৯১৮)।                          

Saturday, January 19, 2019

হরিন ও তার সিদ্ধান্ত (গল্প)-লিখেছেন শাখাওয়াত হোসেন।

হরিন ও তার সিদ্ধান্ত (গল্প)-লিখেছেন শাখাওয়াত হোসেন।


বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম   

গল্পের নাম- হরিণ ও তার সিদ্ধান্ত।
লিখেছেনঃ-শাখাওয়াত হোসেন শিমুল।

একদা একটি হরিণ এক বনে বাস করতো। হরিণটি তার নিজের জন্য এবং বাচ্চাদের জন্য খাবার সন্ধানে বের হলো।এক পর্যায়ে খাবার সন্ধান করতে করতে বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যা হলো।

"কখন যে সন্ধ্যা হলো টের ই পেলাম না," এমনটা বলতে লাগলো হরিণটি।

চারিদিক অন্ধকার হয়ে আসছিল।এখন সে ঠিক করলো তাকে নিজ গন্তব্যে যেতে হবে।সে আগে থেকেই সব জানে কোন পথ দিয়ে গেলে বিপদে পড়বে এবং কোন পথ দিয়ে গেলে বিপদে পড়বে না।
সে দেখলো যে পথটা বাকা হয়ে চলে গেছে ওই পথটা দিয়ে গেলে সময় কম লাগবে তবে শঙ্কার বিষয় হলো ওই পথটায় হিংস্র জানোয়াররা সন্ধ্যার পর ঘোরাঘুরি করে। আর সোজা যে পথটা চলে গেছে সেটা আশংকামুক্ত তবে সময় বেশি লাগবে, হিংস্র জানোয়াররা এই পথে আসে না।

এতক্ষণ হরিণটি দাড়িয়ে দাড়িয়ে ভাবছিল। এদিক দিয়ে অন্ধকার আরো ঘনীভূত হয়ে আসছিল।সে সিদ্ধান্ত নিল আমি কাছের যে  রাস্তাটা ওইটা দিয়েই যাব।যদি হিংস্র জানোয়ার আক্রমণ করে  দৌড়ে পালাবো।এই বলে সে রওনা শুরু করলো।যেতে যেতে মনে মনে ভাবতেছে সিদ্ধান্ত কি ঠিক ছিল।
ভাবতেছিল আর সামনের দিকে একপা একপা করে অগ্রসর হচ্ছিল। হঠাৎ আচমকা ৪-৫ টা বাঘ তাকে ঘিরে ধরলো।সে পালাতে চাইলো কিন্তু বাঘের সংখ্যা অধিক হওয়ার কারনে পালাতে পারলো না।সে তার ভুল বুঝতে পারলো তার নিজের জীবন দিয়ে। 

শিক্ষাঃ- আমাদেরকে অনেক সময় খুব দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে হয়।যার ফলে আমরা যেকোনো সিদ্ধান্তে উপনীত হয়ে যায়। দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগেও কিছু সময় থাকে ভাবার যে, সিদ্ধান্তটা আমার ঠিক হবে না ভুল হবে।তাই হুটহাট করে হরিণের মতো সিদ্ধান্ত নিলে এমনটা হবেই এবং সেটা স্বাভাবিক।