Wednesday, January 16, 2019

রাজউক উত্তরা মডেল কলেজে শিক্ষক নিয়োগ-২০১৯

রাজউক উত্তরা মডেল কলেজে শিক্ষক নিয়োগ-২০১৯

রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি-২০১৯... বিস্তারিত পড়ুন।
 
■ Educational Requirements: See Job Circular Image

■ Experience Requirements: See Job Circular Image

■ Number of Job Vacancy: as per circular

■ Age Limit for Jobs: See Job Circular Image

■ Jobs Location: Anywhere in Bangladesh.

■ Job Source: Online job portal

■ Job Nature: Full-time

■ Employment Type: Permanent Job

■ Job Category: Privet job

■ Applying Procedure: Mention in Job Circular Image.


Tuesday, January 15, 2019

চাদেঁ গজিয়েছে তুলাগাছ!!

চাদেঁ গজিয়েছে তুলাগাছ!!

গত ১২ জানুয়ারি গ্রহণ করা এবং ১৫ জানুয়ারি চংকিং বিশ্ববিদ্যালয়ের পাওয়া ছবিতে দেখা যাচ্ছে চাং’ই-৪ ল্যান্ডার কর্তৃক বহন করে নিয়ে যাওয়া তুলার বীজ অঙ্কুরিত হয়েছে এবং সবুজ রঙের ক্ষুদ্র পাতা গজিয়েছে।

চাঁদে পাঠানো চীনের ল্যান্ডার বোর্ডে বপন করা তুলার বীজ অঙ্কুরিত হয়েছে এবং সবুজ রঙের ক্ষুদ্র পাতা গজিয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন বিজ্ঞানীরা।
চংকিং ইউনিভার্সিটির অ্যাডভান্সড টেকনোলজি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের প্রকাশিত ছবিগুলো অনুযায়ী, চলতি মাসের শুরুতে চাং ই-৪ ল্যান্ডারটি স্থাপন করার পর একটি জালের মতো কাঠামোর একটি ছোট বাক্সের ভেতর থেকে উদ্ভিদের কচিপাতা বের হয়েছে। মঙ্গলবার এই পরীক্ষাটির পরিকল্পনায় নেতৃত্বদানকারী জাইয়ি জেঞ্জজিং বলেছে, প্রথমবার মানুষ চাঁদের পিঠে জৈবিক বিকাশের পরীক্ষা করছে।
চাঁদের পৃষ্ঠে রোভার ল্যান্ডার নানা উপকরণ নিয়ে যাওয়া চীনের নভোযানটি ভূতাত্ত্বিক গবেষণা কাজে নিয়োজিত রয়েছে। চাং ই-৪ নামের এই অভিযান শুরু হয়েছিল গত ৭ ডিসেম্বর আর এটি চাঁদের উল্টো দিকে বা অন্ধকার পিঠ স্পর্শ করেছিল গত ৩ জানুয়ারি। চাঁদে এর অবতরণ মহাকাশে পরাশক্তি হওয়ার চীনের উচ্চাকাক্সক্ষা বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।
চংকিং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা চাঁদে ক্ষুদ্র জীবমণ্ডল গড়ে তোলার পরিকল্পনা করেছেন এবং পরীক্ষা চালিয়েছেন। তারা ১৮ সেন্টিমিটারের (সাত ইঞ্চি) বালতির মতো পাত্রে বায়ু, পানি ও মাটি পাঠিয়েছেন। এর মধ্যে তুলো, একটি ক্ষুদ্র আরাবিডোপিসিস, চাষাবাদের জন্য সরিষার গাছ এবং আলুর বীজ, সেই সাথে ফল-ফুলের বীজ ও খামির রয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়টি জানিয়েছে, চাঁদ থেকে পাঠানো চিত্রগুলোতে দেখা যায় যে, তুলো গাছ ভালোভাবেই জন্মেছে তবে অন্য গাছ জন্মানোর কোনো চিহ্ন দেখা যায়নি। চাঁদের পরিবেশ, মহাজাগতিক বিকিরণ এবং সৌরবায়ু এবং চাঁদের পৃষ্ঠের মধ্যে মিথস্ক্রিয়া নিয়ে সুইডেন, জার্মানি এবং চীনের বিজ্ঞানীদের অধ্যয়নের মাধ্যমে প্রস্তুতকৃত উন্নত উপকরণাদি দিয়ে চাং ই-৪ কে সজ্জিত করা হয়েছে।
প্যানারমিক ছবি থেকে দেখা যাচ্ছে নভোযানটি ‘ভন কারমান ক্র্যাটার’ অংশে ল্যান্ডিং সাইটের তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহের কাজ করছে। ল্যান্ডারটি প্রকাশিত ইউটু-২ (জেড রব্বিট) নামক রোভার ভন কারম্যান ক্র্যাটার অংশে পরীক্ষা চালাবে।
সংস্থাটি জানায়, চারটি চন্দ্র মিশনের পরিকল্পনা করা হয়েছে, চাঁদের পৃষ্ঠ থেকে পাঠানো নমুনা ও প্রমাণের আলোকে বছরের শেষ নাগাদ চূড়ান্ত ঘোষণা করা হবে। চাইনিজ স্পেস এজেন্সি সোমবার জানিয়েছে, চীন একদিন চাঁদ গবেষণা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করতে চায়, সম্ভবত এটি নির্মাণের জন্য থ্রিডি প্রিন্টিং প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে।

সূত্রঃ-নয়াদিগন্ত। 
ভিনগ্রহীদের সন্ধান মিলেছে কানাডায়!

ভিনগ্রহীদের সন্ধান মিলেছে কানাডায়!

পৃথিবী ভিন্ন অন্য গ্রহগুলোতে কোনো প্রাণী রয়েছে কীনা তা নিয়ে মানুষের কৌতূহলের অন্ত নেই। কল্পকাহিনী নির্ভর চলচ্চিত্রে কখনো কখনো ভিনগ্রহীদের চোখে পড়ে। কিন্তু বাস্তবে এখন পর্যন্ত মানুষ সত্যিকার অর্থে ভিনগ্রহীর দেখা পায়নি। তবে এবার বিজ্ঞানীরা বিজ্ঞানের সাহায্যে ভিনগ্রহীর অস্তিত্ব প্রমাণের চেষ্টা করছেন। ‘কানাডিয়ান হাইড্রোজেন ইনটেনসিটি ম্যাপিং এক্সপেরিমেন্ট (কাইম)’ প্রকল্পের টেলিস্কোপের নজরে ধরা পড়া সেই আলোকে একটি নির্দিষ্ট এলাকাতেই দু’মাসের মধ্যে অন্তত ১৩ বার জ্বলতে আর নিভতে দেখা গিয়েছে। সেই আলোকে একই জায়গায় অন্তত ৬ বার জ্বলে উঠতে দেখা গিয়েছে।
বিজ্ঞানীদের ধারণা, ওই আলোর ঝলকানিগুলির ‘কারিগর’ আসলে ভিনগ্রহীরা! তারাই বোধহয় বিশাল বিশাল আতসবাজি ফাটাচ্ছে! সেটাই অত শক্তিশালী, অত উজ্জ্বল আলোর ঝলক তৈরি করছে। আর এই এফআরবিকেই ভিনগ্রহীর সঙ্কেত বলে মনে করছেন তারা।আমেরিকার কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শমী চট্টোপাধ্যায় সাম্প্রতিক এক গবেষণায় কোথা থেকে এমন ভিনগ্রহীর আলো আসছে তা নিয়ে জানাতে সক্ষম হয়েছেন। গত সপ্তাহে সিয়াটেল, আমেরিকান অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটির ২৩৩তম বৈঠকে সেই পর্যবেক্ষণের ঘোষণা করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট গবেষণাপত্র প্রকাশিত হবে আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান-জার্নাল ‘নেচার’-এ।
বিজ্ঞানীদের ধারণা, মহাশূন্যে কখনো কখনো এমন কিছু আলো জ্বলে যেগুলো প্রাকৃতিক আলো নয়। এই আলোর উৎস আসলে ভিনগ্রহীরা। এই ধরনের আলোকে বিজ্ঞানীরা নাম দিয়েছেন ‘ফাস্ট রেডিও বার্স্ট’ (এফআরবি)। আতসবাজির মতো সেই আলো যতই ক্ষণস্থায়ী হোক, কয়েক লহমায় তা যে পরিমাণ তাপশক্তি মহাশূন্যে ছড়িয়ে দেয় তা, আমাদের সূর্যের ছড়ানো আলোর শক্তির (তাপ) চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী।
এই গবেষণায় রয়েছেন আরেক ভারতীয় ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, অনাবাসী শ্রীহর্ষ তেন্ডুলকার। গবেষকরা জানিয়েছেন, গত ১২ বছরে এমন এফআরবি বা ভিনগ্রহীদের আলো বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে দেখা গিয়েছে কম করে ৬০টি। এই আলো দেখা দেওয়ার কয়েক মুহূর্তেই উধাও হয়ে গিয়েছে তাই এতদিন বোঝা যায়নি কোথা থেকে আসছে সেই আলো। কিন্তু গত দুই মাসে অন্তত ১৩ বার এই ধরনের ভিনগ্রহী আলো দেখা গেছে নির্দিষ্ট একটি জায়গা থেকে।
অধ্যাপক শমী চট্টোপাধ্যায় ব্যাখ্যা করেছেন ফাস্ট রেডিও বার্স্ট (এফআরবি) কী জিনিস। তার মতে, এফআরবি আসলে একটা অত্যন্ত শক্তিশালী রেডিও তরঙ্গ। যা গোটা ব্রহ্মাণ্ডেই ছড়িয়ে রয়েছে। আতসবাজি ফাটানো হলে যেমন হয়, তেমনই খুব শক্তিশালী, অত্যন্ত উজ্জ্বল আলোর ঝলক। যাকে বলা হয়, ‘লাইট ফ্ল্যাশেস’। প্রতি দিন ব্রহ্মাণ্ডে এমন আলোর ঝলকানির ঘটনা ঘটে গড়ে ৫ হাজার থেকে ১০ হাজারটি। কিন্তু ব্রহ্মাণ্ডের অনেক দূরের সেই আতসবাজির আলোর ঝলক আমাদের চোখে খুব একটা ধরা পড়ে না। ২০০৭ সালে তা প্রথম আমাদের নজরে আসে।

শমীর কথায়, ওই রেডিও তরঙ্গের কম্পাঙ্ক ১ থেকে ২ গিগাহার্জ বা ২ থেকে ৪ গিগাহার্জ। আর তার তরঙ্গদৈর্ঘ্য ২০ সেন্টিমিটার থেকে ১০ সেন্টিমিটারের মধ্যে। একেবারে আলোর গতিতেই ছোটে এই তরঙ্গ। আর মূলত তা আলোক-কণা ‘ফোটন’ দিয়েই তৈরি। একটা সূর্যের মোট আয়ুষ্কালে যতটা শক্তির নিঃসরণ হয়, তাকে ১০-এর পিঠে ৩৮টা শূন্য বসিয়ে যে সংখ্যাটা হয়, তা দিয়ে গুণ করলে শক্তির যে পরিমাণ হয়, ওই আলোর ঝলকানি থেকে প্রতি মিলি-সেকেন্ডে তৈরি হয় সেই বিপুল পরিমাণ শক্তি।
সূত্রঃ-ইত্তেফাক 
ইনস্ট্যান্ট নুডলস স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর!!

ইনস্ট্যান্ট নুডলস স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর!!

এ ধরনের নুডুলসে ফাইবার ও প্রোটিনের পরিমাণ খুবই কম থাকে যা শরীরের ওজন বৃদ্ধি করে। এই ওজন বৃদ্ধির সঙ্গে নানা ধরনের রোগ ব্যাধিও হতে থাকে।
পরিসংখ্যান থেকে দেখা গেছে, যারা সপ্তাহে অন্তত একবার ইনস্ট্যান্ট নুডুলস খান তারা মেটাবলিক সিনড্রমে ভুগেন। উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে চিনি ও চর্বির পরিমাণ বেশি থাকলে হৃদরোগ, স্ট্রোক ও ডায়াবেটিস হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। একে মেটাবলিক সিনড্রম বলে।

ইনস্ট্যান্ট নুডুলস হজম হতে অনেক সময় নেয়। ফলে শরীর থেকে টক্সিক পদার্থ বের হতে অনেক সময় নেয়। তাই এ ক্ষেত্রে ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কাও বৃদ্ধি পায়। অন্তঃসত্ত্বা মহিলাদের জন্য যেকোনো ইনস্ট্যান্ট খাবার ক্ষতিকর। এটি ভ্রূণের শারীরিক গঠনের উপরও প্রভাব ফেলতে পারে।

৪০ হাজার শিক্ষক নিয়োগ ফেব্রুয়ারিতে!!

৪০ হাজার শিক্ষক নিয়োগ ফেব্রুয়ারিতে!!

চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে ৪০ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে। একই সঙ্গে চলতি মাসের মধ্যে যোগ্য প্রার্থীদের মেধা তালিকা প্রকাশ করা হবে।
রবিবার বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) চেয়ারম্যান এসএম আশফাক হুসেন এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, আবেদন প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে। এখন যাচাই-বাছাই চলছে। চলতি মাসের মধ্যে এনটিআরসিএ নিবন্ধিত প্রার্থীদের মেধা তালিকা প্রকাশ করা হবে। সেখানে কোন কোন প্রতিষ্ঠানে যোগ্য বলে বিবেচিত হয়েছে তা উল্লেখ করা হবে।


Monday, January 14, 2019

ভালোবাসা দিবস এখন "বোন" দিবস!

ভালোবাসা দিবস এখন "বোন" দিবস!

প্রতিবছর ভালোবাসা দিবস পালন নিয়ে পাকিস্তানে মিশ্র প্রতিক্রিয়া লক্ষ করা যায়। কেউ এটা স্বচ্ছন্দে পালন করেন, আবার কেউ বিরোধীতা করেন। পাকিস্তানের প্রধান শহরগুলো ও বিভিন্ন রেস্তোরাঁ-বেকারিতে ভালোবাসা দিবসে নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়। তবে বিরোধীরা দেশব্যাপী ‘ভালোবাসা দিবসকে না বলুন’-এর প্রচার চালায়।
পাকিস্তানে উন্মুক্ত স্থান ও সরকারি অফিসে ভালোবাসা দিবস উদ্‌যাপন নিষিদ্ধ করে আদেশ জারি করে ইসলামাবাদ হাইকোর্ট ২০১৭ সালে। ওই বছর ১৩ ফেব্রুয়ারি আদালতের এ সিদ্ধান্ত সারা দেশে ‘দ্রুত কার্যকর করতে’ ব্যবস্থা গ্রহণেরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।
ফেব্রুয়ারির ১৪ 'ভালোবাসা দিবসের' এই নিয়মকে পাল্টাতে চাচ্ছে পাকিস্তানের ফয়সালাবাদের ইউনির্ভার্সিটি অব এগ্রিকালচার। ইসলামি ঐতিহ্যকে সমুন্নত রাখতে ভালোবাসা দিবসকে ‘সিস্টারস ডে বা বোন দিবস’ হিসেবে পালনের ঘোষণা দিয়েছেন তারা।
দেশটির সংবাদমাধ্যম ডনের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্য জাফর ইকবাল ১৪ ফেব্রুয়ারিকে ‘সিস্টারস ডে’ ঘোষণা দিয়েছেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এখন থেকে ১৪ ফেব্রুয়ারি সিস্টারস ডে পালনের সময় ক্যাম্পাসের নারী শিক্ষার্থীদের স্কার্ফ ও আবায়াহ (বোরকার মতো এক ধরনের পোশাক) উপহার দেয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
উপাচার্য জাফর ইকবাল বলেন, ভালোবাসা দিবসকে সিস্টারস ডে হিসেবে পালন করাটা হবে পাকিস্তান ও ইসলামী সংস্কৃতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’


Sunday, January 13, 2019

সৌরজগতের শেষ সীমানায় নতুন গোলাপী গ্রহের সন্ধান।

সৌরজগতের শেষ সীমানায় নতুন গোলাপী গ্রহের সন্ধান।


আমাদের সৌরজগতের একদম শেষ প্রান্তে নতুন এক বামন গ্রহ খুঁজে পাওয়া গেছে। গোলাপি রঙের ছোট্ট এই জ্যোতিষ্ককে ডাকা হচ্ছে ‘ফারআউট’ নামে।
সূর্য থেকে ১১.১৫ বিলিয়ন মাইল দূরে অবস্থিত এই জ্যোতিষ্কের বৈজ্ঞানিক নাম ২০১৮ ভিজি১৮। তার ব্যাস ৫০০ কিলোমিটার মাত্র। সাধারণত যেসব জ্যোতিষ্কের বরফ বেশি থাকে সেগুলোর রঙ এমন গোলাপি ধাঁচের হয়। পৃথিবী থেকে সূর্যের দুরত্বকে বলা হয় এক এইউ (AU)। সে হিসেবে প্লুটো গ্রহটি ৩৪ এইউ দূরে, এবং ফারআউট ১২০ এইউ।

১০ নভেম্বর ফারআউটকে খুঁজে পাওয়া গেছে জাপানের সুবারু টেলিস্কোপের সাহায্যে। হাওয়াইইয়ের মনা কিয়ায় অবস্থিত এই টেলিস্কোপ। এর ব্যাপারে তেমন কিছু এখনো জানা জায়নি। শুধু এর বিশাল দুরত্ব, সম্ভাব্য ব্যাস ও রঙের বিষয়ে নিশ্চিত গবেষকরা। ফারআউট বামন গ্রহের দলে পড়ে। সে সূর্য থেকে এত দূরে থাকার কারণে সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে খুবই ধীরে। একবার সূর্যের চারপাশের ঘুরে আসতে তার প্রায় ১ হাজার বছর লেগে যায়।
প্লুটো পার হয়েও সৌরজগতের অংশ হয়ে আছে, এমন জ্যোতিষ্কের তালিকায় নতুন সংযুক্ত হলো ফারআউট। নেপচুন গ্রহের পর সৌরজগতে যা আছে তাদেরকে ট্রান্স-নেপচুনিয়ান অবজেক্ট (টিএনও) বলে। সৌরজগতের প্রান্তে কী পরিস্থিতি রয়েছে তার বিষয়ে গবেষকদের জানতে সাহায্য করে এসব জ্যোতিষ্ক।

সৌরজগতের অন্য যে কোণ জ্যোতিষ্কের তুলনায় বেশি দূরে ও বেশি ধীরে চলে ফারআউট। তাই আরও কয়েক বছর সময় লাগবে এর কক্ষপথ নির্ধারণ করতে। অন্যান্য টিএনও’র মতোই আচরণ করতে পারে এই বামন গ্রহটি। তাদের আচরণ থেকে গবেষকরা ধারণা করেন, এখনো আমাদের অজানা একটি নবম গ্রহ রয়ে গেছে সৌরজগতের প্রান্তে। এই গ্রহ আকারে অনেক বড় বলে তারা ধারণা করেন। ওই গ্রহের দ্বারাই প্রভাবিত হয় এসব ছোট ছোট টিএনও।
সুত্র: আইএফএলসায়েন্স