প্রায় ১৪ বিলিয়ন বছর আগে যখন মহাবিশ্ব সৃষ্টি হয়েছিল,ঠিক তকন থেকেই নক্ষত্র অর্থাৎ তারাদের উৎপত্তি। মহাবিশ্বের দুই ট্রিলিয়ন গ্যালাক্সিতে তারার সংখ্যা ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন।
এ প্রথমবারের মত বিজ্ঞানীরা বের করতো পেরেছেন নক্ষত্র বা তারা ঠিক কীভাবে সৃষ্টি হয়েছিল এবং বিগত সময় ধরে ঠিক কতখানি আলো উৎপন্ন হয়েছে তারাগুলো থেকে।
বিজ্ঞানীদের এ গণনায় মূল ভূমিকা রাখে নাসার একটি বিশেষ ধরনের টেলিস্কোপ 'ফেরমি গামা-রে স্পেস টেলিস্কোপ '। এ দূরবীক্ষণ যন্রটি মহাবিশ্বে উৎপন্ন সকল আলো সম্পর্কে বিজ্ঞানীদের সঠিক ধারণা এনে দেয়।
তবে সংখ্যা সম্পর্কে ধারণা দিতে গিয়ে বিজ্ঞানীরা দেখেছেন ব্যাপারটা একটু কঠিনই বটে। কেননা আলোককণা বিকিরণের সংখ্যাটি এতই বড় যে, বিশাল আকারের এ সংখ্যাটি একসাথে লিখতেও অনেক বেগ পেতে হয়েছে তাদের ।সংখ্যাটি লিখতে 'চার' এরপর ৮৫টি শূন্য লিখতে হয়েছে।
এ প্রথমবারের মত বিজ্ঞানীরা বের করতো পেরেছেন নক্ষত্র বা তারা ঠিক কীভাবে সৃষ্টি হয়েছিল এবং বিগত সময় ধরে ঠিক কতখানি আলো উৎপন্ন হয়েছে তারাগুলো থেকে।
বিজ্ঞানীদের এ গণনায় মূল ভূমিকা রাখে নাসার একটি বিশেষ ধরনের টেলিস্কোপ 'ফেরমি গামা-রে স্পেস টেলিস্কোপ '। এ দূরবীক্ষণ যন্রটি মহাবিশ্বে উৎপন্ন সকল আলো সম্পর্কে বিজ্ঞানীদের সঠিক ধারণা এনে দেয়।
তবে সংখ্যা সম্পর্কে ধারণা দিতে গিয়ে বিজ্ঞানীরা দেখেছেন ব্যাপারটা একটু কঠিনই বটে। কেননা আলোককণা বিকিরণের সংখ্যাটি এতই বড় যে, বিশাল আকারের এ সংখ্যাটি একসাথে লিখতেও অনেক বেগ পেতে হয়েছে তাদের ।সংখ্যাটি লিখতে 'চার' এরপর ৮৫টি শূন্য লিখতে হয়েছে।
0 coment rios: