Sunday, January 27, 2019

পাবজি এখন বিনামূল্যে।

পাবজি এখন বিনামূল্যে।


এবারে কম ক্ষমতাসম্পন্ন পিসি হার্ডওয়্যারেও চলবে জনপ্রিয় এই গেইমটি।  লাইট সংস্করণটি দিয়ে গেইমটির সবচেয়ে বড় প্রতিদ্বন্দ্বী ফোর্টনাইটের সঙ্গে আরও জোরালো প্রতিযোগিতায় নামার আশা করছে প্রতিষ্ঠানটি-- খবর প্রযুক্তি সাইট ভার্জের।
প্রতিযোগিতা কম থাকায় জনপ্রিয়তা পেয়েছে ফোর্টনাইট। গেইমটি চালানো যায় প্রায় সব ডিভাইসেই। আর গেইমটি দেওয়া হচ্ছে বিনামূল্যে। এবার একই পথে এগোচ্ছে পাবজি’ও।
মূল পাবজি থেকে পুরো আলাদাই থাকছে পাবজি লাইট। নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি জানায়, বিনামূল্যের সংস্করণটির জন্য পুরো আলাদা ডেভেলপার দল থাকবে , যারা মূল গেইমের মতোই ম্যাপ এবং অন্যান্য ফিচার আনতে কাজ করবে।
আপাতত থাইল্যান্ডে পাবজি লাইট বেটা সংস্করণে শুধু ইরাংগেল ম্যাপ চালু করা হয়েছে। সোলো, ডুয়ো বা স্কোয়াড মোডে গেইমটি খেলা যাবে। থাইল্যান্ডের প্রতিক্রিয়া থেকে অন্যান্য দেশে লাইট সংস্করণ চালু করার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি।
আগের বছর দ্রুত জনপ্রিয়তা পাওয়া ‘প্রিমিয়াম’ ’গেইমগুলোর মধ্যে শীর্ষস্থানে ছিল পাবজি। ২০১৮ সালে গেইমটির আয় ছিল প্রায় ১০৩ কোটি মার্কিন ডলার।
অন্যদিকে ফোর্টনাইট বিনামূল্যের গেইম হওয়া সত্ত্বেও আয় করেছে ২৪০ কোটি মার্কিন ডলার, যা পাবজি’র আয়ের প্রায় দ্বিগুণেরও বেশি।
হার্ট রেট ও রক্তচাপের ব্যাবধান জেনে নিন।

হার্ট রেট ও রক্তচাপের ব্যাবধান জেনে নিন।


হৃদযন্ত্রের সমস্যা আর উচ্চ রক্তচাপ- একটি আরেকটির সাথে গভীরভাবে সম্পর্কিত। উচ্চ রক্তচাপ একটি মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকি (এটি পুরো শরীরের ক্ষতি করে) এবং এখানে আপনার সংখ্যাটি জানতে হবে। কিন্তু আপনার হার্ট রেট কী একই জিনিস? যদি আপনার ‘হাই রেস্টিং হার্ট রেট’ থাকে, তবে বুঝতে হবে এটি আপনার রক্তচাপ ঝুঁকিতে রয়েছে বলে নির্দেশ করছে।
রক্ত চাপ, হার্ট রেট এবং এ দুইয়ের মধ্যে পার্থক্য সম্পর্কে আপনার যা জানা দরকার, তা নিচে দেয়া হলো : 
রক্ত চাপ কী?
উচ্চ রক্তচাপ কেন স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ তা বোঝার জন্য, আপনাকে জানতে হবে আপনার শরীরে কী ঘটছে।
আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশনের মতে, আপনার রক্তনালীর ভেতর দিয়ে ক্রমাগত রক্তের ধারা বয়ে যাচ্ছে এবং এ ধারা হৃদযন্ত্রে গিয়ে মিলিত হচ্ছে। উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন তখনই হয় যখন আপনার ধমনী বেষ্টনীর বিপরীতে রক্তের চাপ অনেক বেশি থাকে। এতে ধমনী প্রাচীর ক্ষতিগ্রস্ত হয়। হৃদযন্ত্র ও রক্তনালীর এই চাপই হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের দিকে নিয়ে যায়।
রক্তচাপ পরীক্ষায় দু’টি সংখ্যা উপস্থাপন করা হয়। এতে সবসময় সিস্টোলিক চাপ ওপরে এবং ডায়াস্টলিক চাপ নিচে লিখে প্রকাশ করা হয়। যেমন ১২০/৮০। প্রথম সংখ্যাটি ১৪০ এর ওপরে এবং পরের সংখ্যাটি ৯০ এর বেশি হলে বুঝতে হবে আপনি হাইপারটেনশন বা উচ্চ রক্তচাপের ভেতর আছেন।
হার্ট রেট কী?
হার্ট রেট হচ্ছে আপনার হৃদযন্ত্রের কম্পন প্রতি মিনিটে কতবার অনুভূত হয় সেই সংখ্যা। আপনার রেস্টিং হার্ট রেট জানতে, প্রথমে বেশ কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিন। তার পর, দুই আঙুল রাখুন হাতের কব্জির কেন্দ্রে অবস্থিত রেডিয়াল ধমনীতে। ১৫ সেকেন্ডে কম্পনগুলো গণনা করুন। এবার ওই কম্পন সংখ্যাকে ৪ দিয়ে গুণ করলে পেয়ে যাবেন আপনার রেস্টিং হার্ট রেট।
সাধারণত প্রতি মিনিটে ৬০ থেকে ১০০ বার কম্পনের মধ্যে রেস্টিং হার্ট রেট পুরোপুরি স্বাভাবিক। ক্রীড়াবিদ বা বৃদ্ধদের ক্ষেত্রে এ সংখ্যা ৬০ এর কম হতে পারে।
এই দুইয়ের মধ্যে সবসময় সম্পর্ক বিদ্যমান?
যেহেতু দুই অবস্থাই জানতে হয় হৃদযন্ত্র দিয়ে, তাই মনে হতে পারে এ দুইয়ের মধ্যে সম্পর্ক আছে। কিন্তু ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিক নোটসের মতে, এটি আসলে একটি মিথ যে আপনার হার্ট রেট ও রক্তচাপ পরস্পরের সাথে সম্পর্কিত।
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞদের মতে, রক্তচাপ ও হার্ট রেটের একই সময় ওঠানামা খুবই সাধারণ ব্যাপার। আপনি উভয় হার একই রকম দেখে মনে করতে পারেন এটি ভয়ঙ্কর ব্যাপার। কিন্তু মনে রাখবেন, আপনার হার্ট রেট ও রক্তচাপ সংখ্যা দুটোই নিজস্ব গতিতে বাড়তে পারে। একটি অন্যটির সাথে সম্পর্কিত বলে মনে করার কোনো কারণ নেই। 
উচ্চ রক্তচাপ উচ্চ হার্ট রেটের চেয়ে বিপজ্জনক
সামান্য উচ্চ রক্তচাপ মাত্রা হৃদরোগ বা স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলতে পারে। আপনি না পারলেও আপনার রক্তনালী এই প্রভাব অনুভব করবে। অর্থাৎ হাইপারটেনশন উচ্চ হার্ট রেটের চেয়ে বেশি বিপজ্জনক। সুতরাং বিষয়টি স্পষ্ট হলেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। 
সইন্টারনেট।
স্নাতক(পাস) ১ম বর্ষ সাজেশন ২০১৯ || জৈব রসায়ন।(রসায়ন ২য়)

স্নাতক(পাস) ১ম বর্ষ সাজেশন ২০১৯ || জৈব রসায়ন।(রসায়ন ২য়)



আসসালামু আলাইকুম।

সুপ্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুগণ স্নাতক(পাস) কোর্সের ১ম বর্ষ পরীক্ষা খুবই  সন্নিকটে। যারা বিএসসি তে পড়ছো মনে রাখতে হবে তোমরাই সেরা। কারন বিএসসি অন্যান্য ডিপার্টমেন্ট থেকে অনেক কঠিন এবং কষ্টসাধ্য।বিএসসি পাশ করতে হলে তোমাকে পড়ালেখা করেই পাশ করতে হবে।শুয়ে,বসে,আড্ডা দিয়ে বিএসসি পাশ করা যাবে না।বেশি কথা বলে ফেললাম।চলুন এবার কাজের কথায় আসি।

আমি আজ যে বিষয়ে সাজেশন দিব সে বিষয়ে প্রতি বছর সে বিষয়ে ৯৫% ছাত্র/ছাত্রী ফেল করে থাকে।পরবর্তিতে ইমপ্রুভ দিতে হয়।তাদের কথা মাথায় রেখে একটি পূর্ণাঙ্গ সাজেশন তৈরি করা হয়েছে।

০১.সংকরণ কাকে বলে?মিথেন অণুতে কার্বন পরমাণুর sp3 সংকরণ ব্যাখা কর।

০২. মুক্তমুলক কী? মুক্তমুলকের বৈশিষ্ট্য লেখ। 3°,2° ও 1° মুক্তমুলকের স্থিতিশীলতা আলোচনা কর।

০৩.জ্যামিতিক সমাণুতা কী? জ্যামিতিক সমাণুতার শর্তগুলো কী কী?

০৪. সিস ও ট্রান্স সমাণুর মধ্যে কোনটির গলনাঙ্ক বেশি এবং কেন?

০৫. অ্যালকিন প্রস্তুতির তিনটি সাধারণ পদ্ধতি বর্ণনা কর।

০৬. অ্যালকিনে ব্রোমিনের যুত বিক্রিয়ার কৌশল আলোচনা কর।

০৭. ১- পেইন্টানে ও ২- পেইন্টাইনের মধ্যে পার্থক্য লিখ।

০৮. অ্যালকাইল হ্যালাইডের তিনটি সাধারণ প্রস্তুত প্রণালী বর্ণনা কর।

০৯. গ্রিগনার্ড বিকারক কাকে বলে? কিভাবে গ্রিগনার্ড বিকারক প্রস্তুত করা হয়?

১০. Sn1 বিক্রিয়া কি? Sn1 বিক্রিয়ার ক্রিয়াকৌশল আলোচনা কর।

১১. অপসারণ বিক্রিয়া কাকে বলে? E1 অপসারণ বিক্রিয়ার ক্রিয়াকৌশল আলোচনা কর।

১২. সেকেন্ডারি অ্যালকোহল ২° প্রস্তুতির দুটি সাধারণ প্রণালী বর্ণনা কর।

১৩. ১°,২° ও ৩° অ্যালকোহল মধ্যে কিভাবে পার্থক্য নির্ণয় করবে?

১৪. বিউটানল-১ এবং বিউটানল-২ এর মধ্যে কিভাবে পার্থক্যকরণ করবে?

১৫. ডাইইথাইল ইথার রঙিন বোতলে রাখা হয় কেন?

১৬. ইথারের তিনটি সাধারণ প্রস্তুত প্রনালী বর্ণনা কর।

১৭. জৈব যৌগে >C গ্রুপের উপস্থিতি কিভাবে শনাক্ত করা যায়?

১৮. কিটোনের দুটি সাধারণ প্রস্তুত প্রণালী লিখ।

১৯. কার্বনিল যৌগ কেন্দ্রকর্ষী যুত বিক্রিয়া প্রর্দশন করে।

২০. ইথানল অ্যালডল ঘনীভবন বিক্রিয়া দেয় কিন্তু বেনজালডিহাইড দেয় না- কেন?

২১. মিথ্যানল ক্যানিজারো বিক্রিয়া প্রদর্শন করে,ইথ্যানল করে না কেন?

২২. কার্বক্সিলিক এসিডের অরবিটাল চিত্র আঁক।

২৩. অ্যালিফেটিক এসিডের দুটি সাধারণ প্রস্তুত প্রণালী বর্ননা কর।

২৪. অ্যাসিটিক এসিড হতে কীভাবে ম্যালিনিক এস্টার প্রস্তুত করবে?

২৫. ইথাইল অ্যাসিটো অ্যাসিটেট প্রস্তুতি বর্ণনা কর।

২৬. অ্যারোমেটিকত্বের শর্তাবলী উল্লেখ কর।

২৭. বেনজিনের গঠন সম্পর্কে আলোচনা কর।

২৮. বেনজিনের ইলেকট্রোনাকর্ষী প্রতিস্হাপন বিক্রিয়ার ক্রিয়া কৌশল আলোচনা কর।

২৯. বেনজিন অপেক্ষা টলুইনে নাইট্রেশন অধিক দ্রুত ঘটে। ব্যাখা কর।

৩০. -Nh2 গ্রুপ অর্থো প্যারা নির্দেশক।ব্যাখা কর।

৩১. অ্যারোমেটিক প্রাইমারি ১° অ্যামিন প্রস্তুতির দুটি সাধারণ পদ্ধতি সমীকরণ সহ লেখ।

৩২. ডায়াজােনিয়াম লবণ কী? কিভাবে  এ লবণ প্রস্তুত করা হয়।

৩৩. নাইট্রো বেনজিন ফ্রিডেল ক্রাপট বিক্রিয়া প্রদর্শন করে না কেন?

৩৪. কার্বক্সিলিক এসিড ও ফেনলের মধ্যে পার্থক্য লিখ।

৩৫. ন্যাপথালিনের অরবিটাল চিত্র আলোচনা কর।

৩৬. ন্যাপথালিনের হাওয়ার্থ সংশ্লেষণ বর্ণনা কর।

৩৭. বেনজিন অপেক্ষা ন্যাপথালিন অধিক সক্রিয়-ব্যাখা কর।

৩৮. বিষম চাক্রিক যৌগ বলতে কী বুঝ? কিভাবে তাদের সংজ্ঞায়িত করা হয়?

৩৯. ফিউরান সংশ্লেষণ দুটি পদ্ধতি বর্ণনা কর।

৪০. পাইরোল সংশ্লেষণের দুটি পদ্ধতি বর্ননা কর।

৪১. পাইরোল ফ্রিডেল ক্রাফট বিক্রিয়া দেয়, পিরিডিন দেয় না-ব্যাখা কর।

৪২. পিরিডিন একটি অ্যারোমেটিক যৌগ- ব্যাখা কর।     

সাজেশন টা বড় দেখে এখনি বের হয়ে যেওনা।এর ৫০% শেষ করতে পারলে পাশ করতে পারবে আমি ১০০% নিশ্চিত।আর যারা পুরোপুরি শেষ করতে পারবে তাদের ১০০% কমন পড়বে।জৈব রসায়নে সর্বমোট প্রশ্ন থাকে ৩০ টির ও বেশি।সে ক্ষেত্রে আমি ৪০ টি প্রশ্ন দিয়েছি।বেশি দিয়েছি বলে মনে হচ্ছে না।

আর যাদের অন্য বিষয়ে সাজেশন লাগবে তারা কমেন্ট করে জানাতে পারো।নিচে কমেন্ট বক্সে।
ভালো থাকবে সবাই।                                            

Saturday, January 26, 2019

বিভ্রান্তিকর ভিডিও মুছে ফেলবে ইউটিউব।

বিভ্রান্তিকর ভিডিও মুছে ফেলবে ইউটিউব।


গুগলের ভিডিও সেবা ইউটিউবে ভিডিও দেখার হার বেড়েছে। তাই ইউটিউব ব্যবহারকারীদের সন্তুষ্ট রাখতে নতুন উদ্যোগ নিচ্ছে গুগল। ইউটিউব কর্তৃপক্ষ প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, কোনো সংবেদনশীল বিষয়ের ভিডিও তারা সামনে আনবে না বা দর্শককে দেখার জন্য পরামর্শ দেবে না। 

ইউটিউব কর্তৃপক্ষ বলছে, তাদের সাইটে অনেকেই সংবেদনশীল ভিডিও পোস্ট করে দর্শক টানার চেষ্টা করেন। কিন্তু তারা এ ধরনের ভিডিও দর্শকদের সামনে না আনার বিষয়ে প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে। যেসব বিষয় বৈজ্ঞানিকভাবে সত্য বলে প্রমাণিত তা ঘিরে নানা সন্দেহ তৈরির ভিডিও বা সন্দেহভাজন নানা বিষয়ে ভিডিও পোস্টগুলোকে দেখার সুপারিশ বন্ধ করে দেবে। যেমন যুক্তরাষ্ট্রে ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে হামলার বিষয়ে সরকারি সংশ্লিষ্টতার সন্দেহভাজন ভিডিওর মতো ‘ষড়যন্ত্র তত্ত্ব’ ভিডিওগুলোকে প্রচার না করার কথা বলেছে ইউটিউব।
ভুয়া ভিডিও দেখানো নিয়ে অবশ্য বেশ চাপে আছে গুগলের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানটি। বর্তমানে ভুয়া খবর ছড়ানো ঠেকাতে ফেসবুক ও টুইটারের মতো ইউটিউবের ওপরেও চাপ বাড়ছে। এর আগে ভুয়া খবর ঠেকাতে ফেসবুক ও টুইটারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা বলা হয়। এবারে ইউটিউবের কাছ থেকেও এ ধরনের ঘোষণা এল।
ইউটিউব কর্তৃপক্ষ গত শুক্রবার এক বিবৃতিতে বলেছে, তারা বিভ্রান্তিকর ভিডিওকে আর গুরুত্ব দেবে না।
অবশ্য, এ ধরনের ভিডিও তাদের প্ল্যাটফর্ম থেকে মুছে ফেলার বা পুরোপুরি সরিয়ে দেওয়ার কথা বলেনি প্রতিষ্ঠানটি। শুধু এসব ভিডিওর সুপারিশ করা বন্ধ করবে বলে জানিয়েছে।
তথ্যবিষয়/সুজন
অতিরিক্ত সেলফি রোগের লক্ষণ! জেনে নিন।

অতিরিক্ত সেলফি রোগের লক্ষণ! জেনে নিন।


নতুন চাকরি থেকে শুরু করে বিয়ে বাড়ি, মন খারাপ থেকে শুরু করে মন ভালো, নতুন জামা কেনা থেকে শুরু করে স্কুবা ড্রাইভিং সবখানেই সেলফি! শুরুতে সেলফি ব্যাপারটা মেয়েদের থাকলেও এখন ছেলেরাও পিছিয়ে নেই।
কিন্তু মূলত এক ধরনের অবসেসিভ ডিসঅর্ডারের জেরেই এই সেলফি তোলেন মানুষ। এবং তা এমন পর্যায়ে পৌঁছাচ্ছে যে, বিপজ্জনক সেলফি তোলা থেকেও বিরত হচ্ছে না মানুষ। তাতে প্রাণও যাচ্ছে, তবু হুঁশ ফেরে না। এবার এই সেলফি তোলার প্রবণতাকে অসুস্থতা হিসেবেই চিহ্নিত করলেন বিজ্ঞানীরা।
সম্প্রতি আমেরিকান সাইকিয়াট্রিক অ্যাসোসিয়েশনের একদল গবেষক তাদের গবেষণা শেষে প্রকাশ করেছে, সেলফি তোলা একটি মানসিক রোগ। এ গবেষক দল সেলফিতে আক্রান্ত হওয়া রোগের নাম দিয়েছেন সেলফাইটিস (Selfitis)।
এই সেলফির নেশা এক সময় মাদকের নেশার মতোই ভয়াবহ আকার ধারণ করতে পারে। সেলফি তোলা আর তা সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা নিয়ে সম্প্রতি একটি গবেষণাপত্র প্রকাশিত হয়েছে।
সেখানে উঠে এসেছে এ ভয়াবহ তথ্য। যারা সেলফি তোলে তারা মূলত এ সেলফিগুলো সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করার জন্য এক ধরনের পাগলামি করতে থাকেন।
গবেষকরা আরও উল্লেখ করেন, এ সেলফাইটিস রোগের তিনটি ধাপ। ধাপগুলো হলো:
বর্ডার লাইন সেলফাইটিস
এ ধাপে আক্রান্তরা দিনে অন্তত তিনটি সেলফি তুলবে এবং তা নিজের কাছেই রেখে দেবে। কোনো সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করবে না।
একিউট সেলফাইটিস
এ ধাপে আক্রান্তরা দিনে অন্তত তিনটি সেলফি তুলবে এবং তিনটি ছবিই সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করবে।
ক্রনিক সেলফাইটিস
এ ধাপে আক্রান্তরা সারাদিনে নিয়ন্ত্রণহীন তাড়না বা ইচ্ছা থেকে বিরামহীনভাবে যখন তখন সেলফি তুলবে এবং দিনে অন্তত ছয়টি বা এর বেশি সেলফি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করবে।
অন্যদিকে মনোবিজ্ঞানীরা বলছেন, যারা খুব বেশি সেলফি তোলে তারা সামাজিক ব্যবস্থায় ব্যক্তিত্বহীনতার পরিচয় প্রকাশ করে। তারা আরও বলেন, সেলফিতে আক্রান্তদের বেশিরভাগই কর্মজীবনে ও ব্যক্তিজীবনে ব্যর্থতার পরিচয় দেয় এবং সাধারণদের চেয়ে তাদের কনফিডেন্ট লেভেলও কম থাকে। তাই তারা অনেক সময় হতাশা বা মেন্টাল ডিপ্রেসনে আক্রান্ত হন। তাই যাদের খুব বেশি সেলফি তুলতে ইচ্ছা হয় ও যারা খুব বেশি সেলফি তুলতে ব্যস্ত থাকেন, তাদের অবশ্যই মনোচিকিৎসার প্রয়োজন।
অস্ট্রেলীয় একদল গবেষকের মতে, সেলফি তোলার এই রোগের রোগীরা শুধু সেলফি তুলেই ক্ষান্ত হন না, তারা তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার না করা পর্যন্ত স্বস্তি পান না। তারা তাদের ছবিতে ভার্চুয়াল বন্ধুদের মন্তব্যও আশা করেন। আর এই মন্তব্যের সূত্র ধরে তারা নিজেদের বিচার করা শুরু করলেই তা ‘ক্রনিক সেলফাইটিস’-এ রূপ নেয়। এভাবে ব্যক্তি তার নিজের অবস্থান ভুলে গিয়ে অন্যের বক্তব্যের ওপর বেশি নির্ভর করতে থাকেন। যাতে করে নিজের প্রতি বিশ্বাস ও মর্যাদা কমতে থাকে দিনকে দিন। অতঃপর ব্যক্তি মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়েন ও দুর্বল হয়ে যান।
গবেষকরা বলছেন, সেলফিজনিত এই সমস্যা থেকে বের হতে নিজের প্রতি যত্নবান হতে হবে। পাশাপাশি ভার্চুয়াল জীবনের বাইরের সামাজিক জীবনে সময় কাটাতে হবে। পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে প্রাণবন্ত আড্ডা এ ধরণের সমস্যা কমিয়ে আনতে সাহায্য করবে।
আমাদের মাঝে যারা খুব বেশি সেলফি ছবি তোলায় ব্যস্ত, তাদের আজ থেকেই সাবধান হতে হবে। অতিরিক্ত সেলফি তোলা থেকে নিজে বিরত থাকুন ও অন্যকেও বিরত থাকতে পরামর্শ দিন।
আপনার হ্যান্ডসেট বৈধ কিনা জেনে নিন।

আপনার হ্যান্ডসেট বৈধ কিনা জেনে নিন।


আপনার মোবাইল ফোনটি অবৈধ কিনা তা যাচাই করতে প্রথমে হ্যান্ড সেটটির আইএমইআই বের করতে হবে। এটি আপনি মোবাইল ফোনের সঙ্গে থাকা প্যাকেটে বা সেটের কাভার বা ব্যাটারি খুললে পেতে পারেন।
এই পদ্ধতিতে না পাওয়া গেলে *#০৬# ডায়াল করুন। এতে কোনো খরচ হবে না। এটি ডায়াল করলে সঙ্গে সঙ্গে আপনার ১৫ সংখ্যার আইএমইআই নম্বর দেখতে পাবেন। পরবর্তী ব্যবহারের জন্য নম্বরটি লিখে রাখুন।
এরপর মোবাইলে মেসেজ অপশনে গিয়ে ইংরেজিতে বড় হাতের অক্ষরে কেওয়াইডি (KYD) লিখে একটি স্পেস দিয়ে ১৫ সংখ্যার আইএমইআই নম্বরটি লিখুন। এবার ১৬০০২ (16002) নম্বরে পাঠিয়ে দিন।
Example:-( KYD 123456789 to 16002)... 
ফিরতি এসএমএস বিটিআরসি জানিয়ে দেবে আপনার মোবাইল ফোনটি বৈধ নাকি অবৈধ। সুতারাং এখনি আপনার ফোন চেক করে নিন সেটি বৈধ নাকি অবৈধ।
Hawai এর ভাজ করা ৫জি স্মার্ট ফোন!

Hawai এর ভাজ করা ৫জি স্মার্ট ফোন!


পঞ্চম প্রজন্মের নেটওয়ার্ক–সমর্থিত প্রথম ফোল্ডিং বা ভাঁজ করার সুবিধাযুক্ত এ ফোন বার্সেলোনায় মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেসে দেখাতে পারে হুয়াওয়ে। প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রিচার্ড ইয়ু সম্প্রতি এ তথ্য দেন। নতুন স্মার্টফোনে কিরিন ৯৮০ চিপসেট ও বেলং ৫০০০ মডেল ব্যবহৃত হবে।
গত বছরে মার্কিন সতর্কতা সত্ত্বেও হুয়াওয়ের স্মার্টফোন বিক্রি ৫০ শতাংশ বেড়েছে বলে দাবি করেন ইয়ু। তিনি বলেন, ‘জটিল রাজনৈতিক পরিস্থিতিতেও আমাদের শক্তিশালী অগ্রযাত্রা অব্যাহত রয়েছে।’
হুয়াওয়ে এখন মার্কিন চিপ নির্মাতা ইনটেলের ওপর নির্ভর করে। বর্তমানে স্মার্টফোন ও সার্ভারের জন্য নিজস্ব শক্তিশালী চিপ তৈরি করেছে। তবে হুয়াওয়ে নিজস্ব চিপসেট শুধু নিজেদের পণ্যে ব্যবহার করে।
বাজার গবেষকেরা বলছেন, মার্কিন চিপ নির্মাতা কোয়ালকমের নানা ধরনের পণ্য থাকলেও হুয়াওয়ে প্রায় তাদের ছুঁয়ে ফেলেছে।

তথ্যবিষয়/স্টাফ রিপোর্টার।